সকলেই মুসলিমদের জন্য দোয়া করুন৷
ইন্দোনিশিয়ার মুসলিমেরা জেগে উঠেছে,,,
প্রতিবাদ জানাচ্ছে সেদেশের মেয়রের বিরুদ্ধ্যে,
খবরঃ
ইন্দোনিশিয়ার বর্তমান মেয়র,
মুসলিমদের প্রাণের স্পন্ধন পবিত্র
কুরআনকে অবমাননা করায়,
তার বিরুদ্ধ্যে এই প্রতিবাদ৷
এই পোস্টি কেউ উগ্র মেজাজে নিবেন না,
ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে দোয়া করুন৷
বিঃদ্রঃ উস্কানি মূলক কোনো কমেন্ট হবেনা৷
ইসলামী লেখা লিখতে চেষ্টা করি, আপনাদের কাছে দোয়া চাই, যেনো সারাটা জীবন, ইসলামের পদতলে থাকতে পারি৷ আমীন৷ ব্লগটির সত্যাধিকারিঃ হাফেজ মোহাম্মাদ হামিদুর রহমান৷ বাইশারী, নাইক্ষ্যংছড়ি, পার্বত্য বান্দরবান, বাংলাদেশ, দক্ষ্যিন মহা এশিয়া৷ বিঃদ্রঃআমি ইসলামী ব্লগার৷
জনপ্রিয় পোস্টসমূহ দেখুন
-
মিয়ানমার দূতাবাস ঘেরাও করবে চরমোনাইয়ের পীর৷ HM HAMID বাইশারী........... মিয়ানমারে গণহত্যা বন্ধে আগামী ১২ ডিসেম্বর ঢাকা...
-
নিজেকে কিছুটা বুজার রাস্তা পায়, এই ঘঠনায়৷ মিলিয়নিয়ার রাজিহির জীবনের একটি ছোট্ট ঘটনা৷ HM HAMID বাইশারী.............. ছবিত...
-
ক্বওমী মাদ্রাসার সনদ স্বীকৃতি নিয়ে, যা বল্লেন শিক্ষ্যামন্ত্রী মহুদয়৷ শিক্ষামন্ত্রী জানালেন পাঁচ সিদ্ধান্তের কথা৷ HM HAMID বাইশা...
-
আরাকান মুসলিমদের অতিত ইতিহাস জানতে পড়ুন??? যা না জানলে নয়, জান্তে হবে নিচ্চয়৷ HM HAMID বাইশারী.......... রোহিঙ্গা ক...
-
আরেক বাংলাদেশ’ জাগছে সাগরে৷ HM HAMID বাইশারী........... বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের সমান বিচ্ছ্ন্নি ভূখণ্ড জেগে ওঠার সম্ভাব...
রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৬
ব্রিকিং......
ইন্দোনিশিয়ার মুসলিমেরা জেগে উঠেছে,,,
প্রতিবাদ জানাচ্ছে সেদেশের মেয়রের বিরুদ্ধ্যে,
খবরঃ
ইন্দোনিশিয়ার বর্তমান মেয়র,
মুসলিমদের প্রাণের স্পন্ধন পবিত্র
কুরআনকে অবমাননা করায়,
তার বিরুদ্ধ্যে এই প্রতিবাদ৷
এই পোস্টি কেউ উগ্র মেজাজে নিবেন না,
ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে দোয়া করুন৷
বিঃদ্রঃ উস্কানি মূলক কোনো কমেন্ট হবেনা৷
লেবেলসমূহ:
দোয়া করবেন৷
মানুষের সূচনা হলো, থেকে রক্তের কনা৷
অন্য প্রশঙ্গঃ
ঝড়ের আঘাতের চেয়ে ভয়ংকর
হলো মানুষের মনের আঘাত।
ঝড়ো হাওয়ায় একটি এলাকা প্লাবিত হয়,
কিন্তু মনের আঘাতে একটি সমাজ না একটি রাষ্ট্রও বিলীন হয়ে যেতে পারে.......
শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৬
কষ্টের জীবন৷
আমরা কতই না সূখে আছি,
আর এরা???
কত কষ্ট করে জিবন যাপন করতেছে,
তা বলতে হয়না,
দেখলেই বুঝা যায়৷
সবাই তাদের জন্য দোয়া করবেন৷
HM HAMID বাইশারী৷
হে আল্লাহ তোমি এদের ও সকল মুসলিমদের
রিজিকে বরকত দান
করো৷
আমীন৷
লেবেলসমূহ:
ব্রিক ফীল্ডে কাজ চলার দৃশ্য৷
মানুষের সূচনা হলো, থেকে রক্তের কনা৷
অন্য প্রশঙ্গঃ
ঝড়ের আঘাতের চেয়ে ভয়ংকর
হলো মানুষের মনের আঘাত।
ঝড়ো হাওয়ায় একটি এলাকা প্লাবিত হয়,
কিন্তু মনের আঘাতে একটি সমাজ না একটি রাষ্ট্রও বিলীন হয়ে যেতে পারে.......
চাটগাঁইয়া ভাষার ঐতিহ্য রক্ষ্যা করুন৷
ভাই আসলে চাটগাঁইয়া ভাষা,
আরাত্তুন মরি জারগই৷
‘চাটগাঁ ভাষার,
চর্চা ও সংরক্ষণ আমাদেরকেই
করতে হবে৷
HM HAMID বাইশারী৷
চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা
চাটগাঁবাসীর মায়ের ভাষা। এ ভাষা আজ
বিলুপ্তির পথে। এর জন্য আমরা
চাটগাঁবাসীই দায়ি। বাংলাদেশ একাধিক
আঞ্চলিক ভাষার দেশ। বিভাগ জেলা ও
অঞ্চল ভিত্তিক রয়েছে অনেক
আঞ্চলিক ভাষার প্রকারভেদ। চাটগাঁর
আঞ্চলিক ভাষার বৈশিষ্ট্য ঐতিহ্য ও
সংস্কৃতিই আলাদা। এ ভাষায় ইতিহাস অনেক
সমৃদ্ধ। আরবি, ফার্সি, বাংলাবৌদ্ধ
মঘী, আরকানী ইত্যাদি ভাষার
সংমিশ্রণে চাটগাঁর আঞ্চলিক ভাষার
উচ্চারণ ও কথোপকথন আবাহ্ সৃষ্টির
মাধ্যমে আন্তরিকতার বহি:প্রকাশ ও
সুন্দর সাবলীল বাচন ভঙ্গী ফুটে
উঠে। বর্তমান প্রজন্মের কাছে এ
ভাষা গেঁয়ো ভাষা বলে বিবেচিত
হচ্ছে এবং আমরাও আমাদের
সন্তানদের কোন অবস্থায় চাটগাঁর
আঞ্চলিক ভাষার কথা বলতে উৎসাহ
দিচ্ছি না। কোন কারণে শিশুদের মুখ
থেকে আঞ্চলিক শব্দ বের হলে
তাকে শোধরীরে দেয়া হচ্ছে।
অথচ অনেক বিদেশিদের কাছে এ
ভাষার যথেষ্ট কদর রয়েছে এবং
অনেকে তা রপ্ত করতে চেষ্টা
করে। আধুনিকতার ছোঁয়ায় চাটগাঁবাসী
আঞ্চলিক ভাষার ঐতিহ্য মুছে ফেলার
কৌশল অবলম্বন করছে। ক্রমে চাটগাঁ
ভাষার স্মৃতি স্বরূপ সংলক্ষণাগারে স্থান
পাবে। আজ গ্রামে-গঞ্চে ও
মায়েরা শিশুদের আঞ্চলিক ভাষায় বুলি
ফোটায় না, শহরে তো প্রশ্নই
আসে না। আঞ্চলিক ভাষায় কথা বললে
তা কেমন জানি বেমানান ও বেখাপ্পা
লাগে। আধুনিক সাজতে গিয়ে আমরা এ
ভাষাকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলি।
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় চাটগাঁর
আঞ্চলিক ভাষার চর্চা বিষয়ক পাঠ্য রাখা
কর্তব্য। অনাভ্যাসে পৃথিবীর অনেক
ভাষাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। চাটগাঁর
আঞ্চলিক ভাষার কথা গজল ইসলামী সংগীত গান কবিতা নাটক
কৌতুক ভিন দেশি ভিন ভাষীদের
কাছে জনপ্রিয় তেমনি এ দেশেও
রয়েছে বিপুল চাহিদা। চাটগাঁবাসীর এমন
এক বৈশিষ্ট্য রয়েছে পৃথিবীর
যেকোন ভাষা এরা সহজে আয়ত্ব
করতে পারে। কিন্তু চাটগাঁর আঞ্চলিক
ভাষা অন্য দেশ বা জেলার মানুষ
সহজে শিখতে পারে না। পৃথিবীর
অনেক দেশে অনেক অঞ্চলে
অধিবাসীরা নিজ মাতৃভাষায় বা আঞ্চলিক
ভাষায় কথা বলে ইহা তাদের জন্য গর্ব
বা গৌরবের। অন্যকে সন্তুষ্ট করতে
নিজের ভাষাকে পরিবর্তন করার
মানসিকতা আত্মমর্যাদা বর্জিত।
আমরা চাই আমাদের চাঁটগা ভাষা,
অটুট থাকুক৷
তাই বলবো................................
মুদের আসা আরবি ভাষা,
মুদের আসা বাংলা ভাষা,
মুদের আসা চাটগাঁইয়া ভাষা৷
ধন্যবাদ সবাইকে.....
HM HAMID বাইশারী
আরাত্তুন মরি জারগই৷
‘চাটগাঁ ভাষার,
চর্চা ও সংরক্ষণ আমাদেরকেই
করতে হবে৷
HM HAMID বাইশারী৷
চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা
চাটগাঁবাসীর মায়ের ভাষা। এ ভাষা আজ
বিলুপ্তির পথে। এর জন্য আমরা
চাটগাঁবাসীই দায়ি। বাংলাদেশ একাধিক
আঞ্চলিক ভাষার দেশ। বিভাগ জেলা ও
অঞ্চল ভিত্তিক রয়েছে অনেক
আঞ্চলিক ভাষার প্রকারভেদ। চাটগাঁর
আঞ্চলিক ভাষার বৈশিষ্ট্য ঐতিহ্য ও
সংস্কৃতিই আলাদা। এ ভাষায় ইতিহাস অনেক
সমৃদ্ধ। আরবি, ফার্সি, বাংলাবৌদ্ধ
মঘী, আরকানী ইত্যাদি ভাষার
সংমিশ্রণে চাটগাঁর আঞ্চলিক ভাষার
উচ্চারণ ও কথোপকথন আবাহ্ সৃষ্টির
মাধ্যমে আন্তরিকতার বহি:প্রকাশ ও
সুন্দর সাবলীল বাচন ভঙ্গী ফুটে
উঠে। বর্তমান প্রজন্মের কাছে এ
ভাষা গেঁয়ো ভাষা বলে বিবেচিত
হচ্ছে এবং আমরাও আমাদের
সন্তানদের কোন অবস্থায় চাটগাঁর
আঞ্চলিক ভাষার কথা বলতে উৎসাহ
দিচ্ছি না। কোন কারণে শিশুদের মুখ
থেকে আঞ্চলিক শব্দ বের হলে
তাকে শোধরীরে দেয়া হচ্ছে।
অথচ অনেক বিদেশিদের কাছে এ
ভাষার যথেষ্ট কদর রয়েছে এবং
অনেকে তা রপ্ত করতে চেষ্টা
করে। আধুনিকতার ছোঁয়ায় চাটগাঁবাসী
আঞ্চলিক ভাষার ঐতিহ্য মুছে ফেলার
কৌশল অবলম্বন করছে। ক্রমে চাটগাঁ
ভাষার স্মৃতি স্বরূপ সংলক্ষণাগারে স্থান
পাবে। আজ গ্রামে-গঞ্চে ও
মায়েরা শিশুদের আঞ্চলিক ভাষায় বুলি
ফোটায় না, শহরে তো প্রশ্নই
আসে না। আঞ্চলিক ভাষায় কথা বললে
তা কেমন জানি বেমানান ও বেখাপ্পা
লাগে। আধুনিক সাজতে গিয়ে আমরা এ
ভাষাকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলি।
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় চাটগাঁর
আঞ্চলিক ভাষার চর্চা বিষয়ক পাঠ্য রাখা
কর্তব্য। অনাভ্যাসে পৃথিবীর অনেক
ভাষাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। চাটগাঁর
আঞ্চলিক ভাষার কথা গজল ইসলামী সংগীত গান কবিতা নাটক
কৌতুক ভিন দেশি ভিন ভাষীদের
কাছে জনপ্রিয় তেমনি এ দেশেও
রয়েছে বিপুল চাহিদা। চাটগাঁবাসীর এমন
এক বৈশিষ্ট্য রয়েছে পৃথিবীর
যেকোন ভাষা এরা সহজে আয়ত্ব
করতে পারে। কিন্তু চাটগাঁর আঞ্চলিক
ভাষা অন্য দেশ বা জেলার মানুষ
সহজে শিখতে পারে না। পৃথিবীর
অনেক দেশে অনেক অঞ্চলে
অধিবাসীরা নিজ মাতৃভাষায় বা আঞ্চলিক
ভাষায় কথা বলে ইহা তাদের জন্য গর্ব
বা গৌরবের। অন্যকে সন্তুষ্ট করতে
নিজের ভাষাকে পরিবর্তন করার
মানসিকতা আত্মমর্যাদা বর্জিত।
আমরা চাই আমাদের চাঁটগা ভাষা,
অটুট থাকুক৷
তাই বলবো................................
মুদের আসা আরবি ভাষা,
মুদের আসা বাংলা ভাষা,
মুদের আসা চাটগাঁইয়া ভাষা৷
ধন্যবাদ সবাইকে.....
HM HAMID বাইশারী
লেবেলসমূহ:
অনন্তকাল ঠিক রাখতে৷,
আমরাই পারি আমাদের ভাষা
মানুষের সূচনা হলো, থেকে রক্তের কনা৷
অন্য প্রশঙ্গঃ
ঝড়ের আঘাতের চেয়ে ভয়ংকর
হলো মানুষের মনের আঘাত।
ঝড়ো হাওয়ায় একটি এলাকা প্লাবিত হয়,
কিন্তু মনের আঘাতে একটি সমাজ না একটি রাষ্ট্রও বিলীন হয়ে যেতে পারে.......
শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৬
আস্সালামু আলাইকুম৷
লেবেলসমূহ:
জুমা মোবারাক৷
মানুষের সূচনা হলো, থেকে রক্তের কনা৷
অন্য প্রশঙ্গঃ
ঝড়ের আঘাতের চেয়ে ভয়ংকর
হলো মানুষের মনের আঘাত।
ঝড়ো হাওয়ায় একটি এলাকা প্লাবিত হয়,
কিন্তু মনের আঘাতে একটি সমাজ না একটি রাষ্ট্রও বিলীন হয়ে যেতে পারে.......
সাবধান!!! ফার্মের মুর্গি নামের বিষখাচ্ছেন???
আপনি কি ফার্মের মুরগি খান?
তাহলে এখনই পড়ুন৷
HM HAMID বাইশারী৷
বাংলাদেশের প্রোটিনের একটি বিশাল চাহিদা
পূরণ করছে দেশের ফার্মের মুরগি সমূহ।
একই সাথে ফার্মে মুরগি পালন এবং তার থেকে
লাভবান হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কিন্তু সম্প্রতি দেখা
যাচ্ছে ফার্মের মুরগির খাদ্যে প্রোটিন
হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে চামড়ার উচ্ছিষ্ট
আবর্জনা! এ সবের মাঝে রয়েছে
ট্যানারিতে চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে দেয়া
ক্রোমিয়াম! যা মানব শরীরের জন্য ভয়ংকর
বিষ। এছাড়াও মুরগিকে দেয়া হচ্ছে উচ্চ
এন্টিবায়োটিক! ফলে এসব মুরগি মানুষের
শরীরের জন্য ভয়াবহ বিষ হিসেবে দেখা
দিয়েছে।
ঢাকার চামড়ার ট্যানারি সমূহে চামড়া প্রক্রিয়া জাত
করার পর চামড়ার উচ্ছিষ্ট সমূহ প্যাকেট হয়ে
চলে যাচ্ছে দেশের মুরগির খাবার
প্রস্তুতকারী কোম্পানি সমূহের কাছে। এসব
কোম্পানি মুরগির খাবার তৈরিতে চামড়ার উচ্ছিষ্ট
ব্যবহার করছে। যাতে পাওয়া গেছে ভয়াবহ
ক্রোমিয়াম! ক্রোমিয়াম মানুষের স্বাস্থ্যের
জন্য ভয়ংকর বিষ। মানুষের শরীরে যদি একবার
ক্রোমিয়াম প্রবেশ করে তবে তা মানুষের
শরীরের কোষ সমূহে বিনষ্ট করে দেয়।
এতে ঐ কষের পাশে থাকা অন্যান্য কোষও
নষ্ট হতে থাকে। একে চিকিৎসা বিজ্ঞানে
ক্যান্সার বলা হয়ে থাকে! অর্থাৎ আমরা
আমাদের অজান্তেই প্রতিনিয়ত খেয়ে যাচ্ছি
ক্যান্সারের বিষ!
মুরগির শরীরে ছড়িয়ে পড়া ক্রোমিয়াম
বিষয়ে ভয়ংকর তথ্য পাওয়া যায় ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ডঃ
আবুল হোসেনের এক গবেষণা থেকে। ডঃ
আবুল হোসেন তার গবেষণায় দেরখতে
পান দেশী বাজারে পাওয়া যাচ্ছে এমন
ফার্মের মুরগি সমূহে ক্রমিয়ামের পরিমাণ উচ্চ
পর্যায়ে। যা মানুষের শরীরে ধীরে
ধীরে ক্যান্সার এর কোষ গঠনে বিশেষ
ভূমিকা পালন করছে। ডঃ আবুল হোসেন তার
পরীক্ষা থেকে জানানঃ
মুরগির রক্তে পাওয়া গেছে ৭৯০
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
মুরগির মাংসে পাওয়া গেছে ৩৫০
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
মুরগির হাড়ে পাওয়া গেছে ২০০০
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
মুরগির কলিজায় পাওয়া গেছে ৬১২
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
মুরগির মগজে পাওয়া গেছে ৪,৫২০
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
ডঃ আবুল হোসেন বলেন, “একজন প্রাপ্ত
বয়স্ক মানুষ দৈনিক খাবারের সাথে ৩৫
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম খেতে পারে,
অথচ সেখানে আমরা গড়ে ৯০ থেকে ৯৭
মাইক্রোগ্রাম খাচ্ছি। যা আমাদের শরীরের
জন্য ভয়ংকর হুমকি স্বরূপ।”
তিনি আরও বলেন, “সাধারণত ক্রোমিয়াম এর
বয়েলিং পাওয়ার ২৯০০ডিগ্রী সেঃ সেখানে
আমাদের চুলায় মুরগি রান্না হয় ১০০ ডিগ্রী তে।
এতে করে ঐ সব ক্রোমিয়াম নষ্ট হওয়ার
কোনও প্রশ্নই আসেনা। ফলে খাবারের
সাথেই আমাদের শরীরে নিজেদের
অজান্তে ঢুকে পড়ছে ক্রোমিয়াম বিষ।”
এদিকে আরেক গবেষণায় দেখা গেছে
মুরগিকে দেয়া হচ্ছে সিফ্রোফ্রক্সাসিন
নামের এন্টিবায়োটিক দেয়া হচ্ছে। যার ফলে
এই উচ্চ মাত্রার এন্টিবায়োটিক মুরগির ডিম এবং
মাংসের মাধ্যমে মানুষের শরীরে ঢুকে
যাচ্ছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই
গবেষণায় দেখা গেছে মুরগির শরীরে এবং
ডিমে পাওয়া যাচ্ছে মানুষের শরীরে
সহনীয় মাত্রা থেকে প্রায় ৫ গুণ বেশি
সিফ্রোফ্রক্সসিন এন্টিবায়োটিক। আর এটিও
সবচেয়ে বেশি পাওয়া যাচ্ছে মুরগির ডিম, হাড়,
কলিজা এবং মগজে।
অতএব, এখনই মুরগিকে বিষে রূপান্তরের
বিরুদ্ধে সরকারী ব্যবস্থা নেয়া না হলে খুব
দ্রুত দেশের মানুষের শরীরেও এসব মুরগি
খাওয়ার ফলে ছড়িয়ে পড়বে ভয়ংকর বিষ।
সূত্রঃ এনটিভি প্রতিবেদন৷
তাহলে এখনই পড়ুন৷
HM HAMID বাইশারী৷
বাংলাদেশের প্রোটিনের একটি বিশাল চাহিদা
পূরণ করছে দেশের ফার্মের মুরগি সমূহ।
একই সাথে ফার্মে মুরগি পালন এবং তার থেকে
লাভবান হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কিন্তু সম্প্রতি দেখা
যাচ্ছে ফার্মের মুরগির খাদ্যে প্রোটিন
হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে চামড়ার উচ্ছিষ্ট
আবর্জনা! এ সবের মাঝে রয়েছে
ট্যানারিতে চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে দেয়া
ক্রোমিয়াম! যা মানব শরীরের জন্য ভয়ংকর
বিষ। এছাড়াও মুরগিকে দেয়া হচ্ছে উচ্চ
এন্টিবায়োটিক! ফলে এসব মুরগি মানুষের
শরীরের জন্য ভয়াবহ বিষ হিসেবে দেখা
দিয়েছে।
ঢাকার চামড়ার ট্যানারি সমূহে চামড়া প্রক্রিয়া জাত
করার পর চামড়ার উচ্ছিষ্ট সমূহ প্যাকেট হয়ে
চলে যাচ্ছে দেশের মুরগির খাবার
প্রস্তুতকারী কোম্পানি সমূহের কাছে। এসব
কোম্পানি মুরগির খাবার তৈরিতে চামড়ার উচ্ছিষ্ট
ব্যবহার করছে। যাতে পাওয়া গেছে ভয়াবহ
ক্রোমিয়াম! ক্রোমিয়াম মানুষের স্বাস্থ্যের
জন্য ভয়ংকর বিষ। মানুষের শরীরে যদি একবার
ক্রোমিয়াম প্রবেশ করে তবে তা মানুষের
শরীরের কোষ সমূহে বিনষ্ট করে দেয়।
এতে ঐ কষের পাশে থাকা অন্যান্য কোষও
নষ্ট হতে থাকে। একে চিকিৎসা বিজ্ঞানে
ক্যান্সার বলা হয়ে থাকে! অর্থাৎ আমরা
আমাদের অজান্তেই প্রতিনিয়ত খেয়ে যাচ্ছি
ক্যান্সারের বিষ!
মুরগির শরীরে ছড়িয়ে পড়া ক্রোমিয়াম
বিষয়ে ভয়ংকর তথ্য পাওয়া যায় ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ডঃ
আবুল হোসেনের এক গবেষণা থেকে। ডঃ
আবুল হোসেন তার গবেষণায় দেরখতে
পান দেশী বাজারে পাওয়া যাচ্ছে এমন
ফার্মের মুরগি সমূহে ক্রমিয়ামের পরিমাণ উচ্চ
পর্যায়ে। যা মানুষের শরীরে ধীরে
ধীরে ক্যান্সার এর কোষ গঠনে বিশেষ
ভূমিকা পালন করছে। ডঃ আবুল হোসেন তার
পরীক্ষা থেকে জানানঃ
মুরগির রক্তে পাওয়া গেছে ৭৯০
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
মুরগির মাংসে পাওয়া গেছে ৩৫০
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
মুরগির হাড়ে পাওয়া গেছে ২০০০
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
মুরগির কলিজায় পাওয়া গেছে ৬১২
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
মুরগির মগজে পাওয়া গেছে ৪,৫২০
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম।
ডঃ আবুল হোসেন বলেন, “একজন প্রাপ্ত
বয়স্ক মানুষ দৈনিক খাবারের সাথে ৩৫
মাইক্রোগ্রাম ক্রোমিয়াম খেতে পারে,
অথচ সেখানে আমরা গড়ে ৯০ থেকে ৯৭
মাইক্রোগ্রাম খাচ্ছি। যা আমাদের শরীরের
জন্য ভয়ংকর হুমকি স্বরূপ।”
তিনি আরও বলেন, “সাধারণত ক্রোমিয়াম এর
বয়েলিং পাওয়ার ২৯০০ডিগ্রী সেঃ সেখানে
আমাদের চুলায় মুরগি রান্না হয় ১০০ ডিগ্রী তে।
এতে করে ঐ সব ক্রোমিয়াম নষ্ট হওয়ার
কোনও প্রশ্নই আসেনা। ফলে খাবারের
সাথেই আমাদের শরীরে নিজেদের
অজান্তে ঢুকে পড়ছে ক্রোমিয়াম বিষ।”
এদিকে আরেক গবেষণায় দেখা গেছে
মুরগিকে দেয়া হচ্ছে সিফ্রোফ্রক্সাসিন
নামের এন্টিবায়োটিক দেয়া হচ্ছে। যার ফলে
এই উচ্চ মাত্রার এন্টিবায়োটিক মুরগির ডিম এবং
মাংসের মাধ্যমে মানুষের শরীরে ঢুকে
যাচ্ছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই
গবেষণায় দেখা গেছে মুরগির শরীরে এবং
ডিমে পাওয়া যাচ্ছে মানুষের শরীরে
সহনীয় মাত্রা থেকে প্রায় ৫ গুণ বেশি
সিফ্রোফ্রক্সসিন এন্টিবায়োটিক। আর এটিও
সবচেয়ে বেশি পাওয়া যাচ্ছে মুরগির ডিম, হাড়,
কলিজা এবং মগজে।
অতএব, এখনই মুরগিকে বিষে রূপান্তরের
বিরুদ্ধে সরকারী ব্যবস্থা নেয়া না হলে খুব
দ্রুত দেশের মানুষের শরীরেও এসব মুরগি
খাওয়ার ফলে ছড়িয়ে পড়বে ভয়ংকর বিষ।
সূত্রঃ এনটিভি প্রতিবেদন৷
লেবেলসমূহ:
জানিয়ে দেওয়ার জন্য শেয়ার করুন৷
মানুষের সূচনা হলো, থেকে রক্তের কনা৷
অন্য প্রশঙ্গঃ
ঝড়ের আঘাতের চেয়ে ভয়ংকর
হলো মানুষের মনের আঘাত।
ঝড়ো হাওয়ায় একটি এলাকা প্লাবিত হয়,
কিন্তু মনের আঘাতে একটি সমাজ না একটি রাষ্ট্রও বিলীন হয়ে যেতে পারে.......
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম৷
লেবেলসমূহ:
পড়ে দেখবেন বলে আসা করবো৷
মানুষের সূচনা হলো, থেকে রক্তের কনা৷
অন্য প্রশঙ্গঃ
ঝড়ের আঘাতের চেয়ে ভয়ংকর
হলো মানুষের মনের আঘাত।
ঝড়ো হাওয়ায় একটি এলাকা প্লাবিত হয়,
কিন্তু মনের আঘাতে একটি সমাজ না একটি রাষ্ট্রও বিলীন হয়ে যেতে পারে.......
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট গুলো দেখুন, আর মন দিয়ে পড়ুন৷ আমার জানা মতে ক্ষতি হবেনা আপনার৷ ইশা-আল্ল-হ৷
বাংলাদেশে হাবশী শাসক
আমাদের এই দেশ একসময় সুদূর আফ্রিকা থেকে আগত হাবশীদের দ্বারা শাসিত হয়েছে। আমাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে হাবশী কারা? 'হাবশা' বলতে মূলত ইথ...
জনপ্রিয় পোস্টসমূহ দেখুন
-
মিয়ানমার দূতাবাস ঘেরাও করবে চরমোনাইয়ের পীর৷ HM HAMID বাইশারী........... মিয়ানমারে গণহত্যা বন্ধে আগামী ১২ ডিসেম্বর ঢাকা...
-
নিজেকে কিছুটা বুজার রাস্তা পায়, এই ঘঠনায়৷ মিলিয়নিয়ার রাজিহির জীবনের একটি ছোট্ট ঘটনা৷ HM HAMID বাইশারী.............. ছবিত...
-
ক্বওমী মাদ্রাসার সনদ স্বীকৃতি নিয়ে, যা বল্লেন শিক্ষ্যামন্ত্রী মহুদয়৷ শিক্ষামন্ত্রী জানালেন পাঁচ সিদ্ধান্তের কথা৷ HM HAMID বাইশা...
-
আরাকান মুসলিমদের অতিত ইতিহাস জানতে পড়ুন??? যা না জানলে নয়, জান্তে হবে নিচ্চয়৷ HM HAMID বাইশারী.......... রোহিঙ্গা ক...
-
আরেক বাংলাদেশ’ জাগছে সাগরে৷ HM HAMID বাইশারী........... বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের সমান বিচ্ছ্ন্নি ভূখণ্ড জেগে ওঠার সম্ভাব...