জনপ্রিয় পোস্টসমূহ দেখুন

সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৯

১০ জানুয়ারি থেকে বিশ্ব ইজতেমা: অংশ নিচ্ছেন না মাওলানা সাদ৷

১০ জানুয়ারি থেকে বিশ্ব ইজতেমা: অংশ নিচ্ছেন না মাওলানা সাদ

 অক্টো ২৮, ২০১৯ / ০৬:৪৬অপরাহ্ণ
আবদুল্লাহ তামিম: ২০২০ সালের বিশ্ব ইজতেমার তারিখ ঘোষণা হয়েছে আজ।

এ বছররের মতো ২০২০ সালের বিশ্ব ইজমতেমাও দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। আলেম উলামাদের তত্বাবধানে প্রথমপর্ব ১০, ১১ ও ১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় পর্বে মাওলানা সাদ কান্ধলবির অনুসারীদের ইজতেমা ১৭, ১৮ ও ১৯ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক জরুরি বৈঠকে তাবলিগের মুরব্বিদের উপস্থিতিতে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

বৈঠকে সভাপতি ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। উপস্থিত ছিলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আব্দুল্লাহ, ক্রিড়াপ্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল প্রমুখ।

কাকরাইল মারকাজ মুরব্বি মাওলানা জোবায়ের আহমদের নেতৃত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুফতি রুহুল আমীন, মুফতি নুরুল আমীন, মাওলানা মাহফুজুল হক, প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান, হাজি সেলিম। মাওলানা সাদ অনুসারীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম, মুফতি মুহাম্মদ ইজহার. মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, মাওলানা আশরাফ আলী প্রমুখ।

বৈঠকে নানা আলোচনা পর্যালোচনার পর সিদ্ধান্ত হয় ভারতের নিযামুুদ্দীন মারকাজের মুরব্বি মাওলানা সাদ কান্ধলবি ইজতেমায় অংশ গ্রহণ করতে পারবেন না। না আসার ব্যাখ্যায় বৈঠক সূত্রে জানা যায়, আইন শৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কা এবং বিতর্কিত বক্তব্যের কারণেই এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৯৬৭ সাল থেকে টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে বিশ্ব ইজতেমা নিয়মিত অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে

বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯

আমাদের দেশে ফেসবুক আইডি হ্যাক হওয়া একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা।

আমাদের দেশে ফেসবুক আইডি হ্যাক হওয়া একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা। এইচ এম হামিদুর রহমান৷

মূলত ব্যবহারকারীদের অসতর্কতার কারনেই আইডি হ্যাক হয়ে থাকে। এ পোষ্টে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করা হবে যাতে করে আপনারা আপনাদের আইডিকে হ্যাক প্রুফ করতে পারেন।
------------------------------------------------------------
💦 আইডিতে সাধারনত যে সকল দুর্বলতা দেখা যায়-

❌ লগ ইনের সময় ইমেইল এড্রেসের পরিবর্তে মোবাইল নম্বরের ব্যবহার করা।

❌ ২ ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন না রাখা।

❌ দুর্বল ও অনুমান করা যায় এমন পাসওয়ার্ডের ব্যবহার (যেমন মোবাইল নম্বর, ডাক নাম, সন্তানের নাম, জন্ম তারিখ, পিতা মাতার নাম ইত্যাদি)

❌ রিকভারি অপশন চালু না রাখা।

❌ আপনার ফেসবুক আইডির নাম, জন্ম তারিখ, অরিজিনাল নাম ও জন্ম তারিখ থেকে আলাদা হওয়া।

❌ জন্ম তারিখ ওপেন রাখা।

❌ ফেসবুক ও যে মেইল দিয়ে ফেসবুক ওপেন করা হয়েছে তার পাসওয়ার্ড একই থাকা। তাহলে হ্যাকার যখন আপনার ফেসবুক হ্যাক করবে, সাথে সাথে আপনার ইমেইল ও হ্যাক হয়ে যাবে।
------------------------------------------------------------
💦 সিকিউর করুন আপনার ফেসবুক-

✅ মোবাইল নম্বরের পরিবর্তে ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করুন। কেননা আপনার পাসওয়ার্ড বা ইমেইল হ্যাকার চেঞ্জ করলে সাথে সাথেই ফেসবুক আপনার ইমেইলে মেইল পাঠিয়ে আপনাকে সতর্ক করবে। সেখানে রিকভারির লিংক দেয়া থাকে। তাতে ক্লিক করে আপনি সহজেই আইডি রিকভার করতে পারবেন।

✅ ফেসবুকের সেটিংস থেকে Security and login>use two-factor authentication এ গিয়ে আপনার মোবাইল নম্বর যুক্ত করুন। এর পর অন্য কোন মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে আপনার আইডি তে লগইন করার চেষ্টা করুন, দেখুন পাসওয়ার্ড দেবার পর কোড চায় কিনা। যদি চায় তাহলে আপনার ২ ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু হয়েছে। এখন কেউ আপনার ইমেইল+পাসওয়ার্ড জানলেও আপনার মোবাইল হাতে না পেলে হ্যাক করতে পারবে না।

✅ অনেকের পাসওয়ার্ড থাকে শুধু মাত্র সংখা দিয়ে যা অত্যন্ত দুর্বল। পাসওয়ার্ড তৈরি করুন Capital letter, small letter, number & symbol মিলিয়ে। ৮ ক্যারেক্টারের নিচে পাসওয়ার্ড না হওয়াই উত্তম।

✅ সেটিংস এ গেলে ১টি অপশন আছে Choose 3 to 5 friends to contact if you get locked out. এখানে আপনি আপনার ৩ থেকে ৫ জন কাছের মানুষকে যোগ করুন যাদের সাথে আপনার সরাসরি/ফোনে যেকোন সময় যোগাযোগ করতে পারবেন। যদি আপনার আইডি হ্যাক হয়ে যায় তাহলে তাদেরকে বলতে হবে Facebook .com/recover এ লিংকে যেতে। তারা সেখানে আপনার আইডি রিকভার করার জন্য কোড পাবে আর সে কোড ব্যবহার করেও আপনি আপনার আইডি রিকভার করতে পারবেন।

✅ বর্তমানে আইডি রিকভার করতে গেলে ফেসবুক ভিকটিমের আইডি কার্ডের ছবি চায়। কিন্তু দেখা যায় যে, আইডি কার্ডে যে নাম ও জন্ম তারিখ আছে তার সাথে ফেসবুকের নাম ও জম্ন তারিখ মেলে না। ফলে রিকভার করা সম্ভব হয় না। সুতরাং অবশ্যই আপনার আইডিতে যে নাম ও জন্ম তারিখ আছে তা ব্যবহার করুন।

✅ আপনার জন্ম তারিখ যদি ওপেন থাকে তাহলে আপনি ১ ধরনের আক্রমনের আওতায় রয়েছেন। ১ গ্রুপের হ্যাকার রয়েছে যারা আপনার ফেসবুকের নাম ও জন্ম তারিখ মিলিয়ে মিথ্যা পরিচয় পত্র তৈরি করে আপনার আইডির কন্ট্রোল আপনার কাছে নিয়ে নেয়। সুতরাং কখওই জন্ম তারিখ ওপেন থাকা উচিত নয়।
------------------------------------------------------------
💦 ফেসবুকে যে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকা উচিত-

⚠ কখনোই আপনার একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি ফেসবুকে বিশেষ করে ম্যাসেঞ্জারে কারো সাথে শেয়ার করবেন না। দেখা যায় যে অনেকেই তার আপনজনের সাথে তাদের ব্যক্তিগত ছবি শেয়ার করে। পরবর্তিতে ঐ দুই জনের যে কোন একজনের ফেসবুক হ্যাক হয়ে গেলেই হ্যাকার ঐ সকল ছবি সংগ্রহ করে ব্লাকমেইল করা শুরু করে।

⚠ অনেকে ফেসবুকে সিক্রেট এলবাম তৈরি করে তাতে তার বিভিন্ন ছবি, সার্টিফিকেট, আইডি কার্ড সংরক্ষন করে থাকে। এটি হ্যাকারদের জন্য হীরার খনি। আপনার আইডি হ্যাক হওয়া মানে আপনার সকল ব্যক্তিগত তথ্য তার কাছে চলে গেল। এটা কখনোই করা উচিত নয়।

⚠ কোন লিংকে ক্লিক করে যদি ফেসবুকে রিডাইরেক্ট হয়ে যান ও সেখানে ফেসবুকের আইডি ও পাসওয়ার্ড দিতে বলা হয়, তাহলে সম্ভবত আপনাকে ফিশিং করা হচ্ছে। ভুলেও সেখানে আইডি, পাসওয়ার্ড দেবেন না। যে সাইটে গেলেন তার URL আগে খুব ভাল করে দেখে নিন। Facebook না Faecbook এ গেলেন? প্রয়োজনে অন্য ১টি ট্যাবে আলাদা ভাবে নিজে ব্রাউজ করে ফেসবুকে গিয়ে লগ ইন করুন।

⚠ হঠাৎ আপনার ইনবক্সে আপনার বান্ধবি ম্যাসেজ পাঠাতে পারে যে, আমি ওমুক ১টা ফেসবুক গ্রুপে গিয়ে দেখলাম যে তোর কিছু অসামাজিক ছবি আপলোড করা হয়েছে। নিচে লিংক দেয়া আছে। ক্লিক করলে আপনার ১টি এডিটেড ছবি ও তার নিচে লগ ইন করে বাকি সব ছবি ও ভিডিও দেখার জন্য বলা থাকতে পারে। এটাও এক ধরনের ফিশিং। আসলে আপনি লগইন করতে গেলে আপনার ফেসবুকের আইডি আর পাসওয়ার্ড চুরি হয়ে যাবে।

⚠ মোবাইলে যে সকল কোড আসবে তা কখনোই কারো সাথে শেয়ার করবেন না।

⚠ “ঘুম থেকে উঠলাম”, “ক্লাসে যাচ্ছি”, “কিছু ভাল লাগছে না” এই টাইপের স্টাটাস না দেয়া উচিৎ। ধরুন আপনি আপনার পুরো ফ্যামিলি নিয়ে ইদে গ্রামের বাড়ী বেড়াতে যাচ্ছেন। রেলগাড়ীতে উঠে ১টা স্টাটাস, বাড়ী পৌছে আর ১টা স্টাটাস দিলেন। আর আপনার ফ্রেন্ড লিষ্টে থাকা কোন এক জন ব্যক্তি বুঝে গেল যে আপনার বাড়ী ফাঁকা, আর এ সুযোগে আপনার বাসার সব চুড়ি করে নিয়ে গেল। আপনার একটি সাদামাটা পোষ্ট আপনার ক্ষতির কারন হয়ে দাড়াতে পারে।

⚠ অনলাইনে যে কোন পোষ্ট বা কমেন্ট করার আগে চিন্তা ভাবনা করে করা উচিৎ।

পরিশেষে, আপনার ফেসবুক আইডি আপনার সম্পদ। এটির সিকিউরিটি ও আপনার কাছে, এ থেকে প্রদত্ত পোষ্টের দ্বায়িত্ব ও আপনার।

এনার্জি ড্রিংকস মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকরঃ এইচ এম হামিদুর রহমান...

এনার্জি ড্রিংকস মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকরঃ এইচ এম হামিদুর রহমান৷

এনার্জি ড্রিংকস মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর যা বিজ্ঞ ডাক্তাররা স্বীকৃতি দিয়েছেন এবং তারা এগুলোর ক্ষতিকর দিক নিয়ে অনেক সতর্ক করেছেন।

এসব ড্রিংকস ফরমালিনের চেয়ে কোনো অংশে কম ক্ষতিকর নয়।

গবেষকরা বলেছেন এসব এনার্জি ড্রিংকসে ক্ষতিকর কেমিক্যাল রয়েছে এবং এগুলো মাদকতা ও ফিলিংস তৈরিতে কাজ করে। বেশি মাত্রার ক্যাফেইন শারীরিক নানারকম ক্ষতির কারণ হয়। যেসব শিশু ও তরুণ নিয়মিত এনার্জি ড্রিংক পান করে তারা এতে আসক্ত হয়ে পড়ে। এরপর ক্রমে বেশি মাত্রায় তা স্বাস্থ্যের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। ক্যাফেইন একটি আসক্তি তৈরি করার মতো উপাদান। এটি কেন্দ্রীয় ও প্রান্তিক স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপিত করে। এটা পরিমিত বা মাঝারি মাত্রার হলে, পারফরম্যান্স, ধৈর্য ও মনোযোগ বাড়াতে পারলে তা বেশি মাত্রায় গ্রহণে মারাত্মক ক্ষতি হয়। তা ঘটাতে পারে উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা, পেটের অসুখ ও হার্টের ছন্দে অনিয়ম।

কোল্ড ড্রিংকস ছিপি বা মুখ খোলা মাত্রই ফস করে কিছু গ্যাস বেরিয়ে যায়।

বের হওয়া গ্যাসে থাকে কার্বনডাই অক্সাইড, খাবার সোডা বা সোডিয়াম বাই কার্বনেট। এ ছাড়া থাকে সাইট্রিক এ্যাসিড, টারটারিক এ্যাসিডসহ বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য। পানীয়কে মজাদার করার নিমিত্তে স্যাকারিন, সরবিটল, ম্যাটিটল ছাড়াও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয়।

যা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। বোতলের মুখ খুললেই সবটুক গ্যাস বের হতে পারে না। তাই ড্রিংকসগুলো পান করার সাথে সাথে দেহে প্রবেশ করে ক্ষতিকর কার্বনডাই অক্সাইড।

অনেক সময় মাত্রারিক্ত সোডিয়াম-বাই-কার্বনেট রক্তে মিলে ক্ষারত্বের মাত্রা বাড়িয়ে অ্যালকালোসিসের সৃষ্টি করে। আর অ্যালকালোসিস কিডনি সমস্যা, অস্থিরতা, শ্বাস-প্রশ্বাসের অসুবিধাসহ আরও অনেক রোগের জন্ম দেয়।

না জানার কারণে ভ্রান্তধারণবশত ও লেবু বা কমলার স্বাদ মনে করে যেসব কোল্ড ড্রিংকস পান করি, সেসব কোমল পানীয় আমাদের দাঁতের এনালেলকে ক্ষয় করে দেয়। কোকাকোলা, সেভেনআপ, পেপসি, স্প্রাইট, ফান্টা, মিরিন্ডা, আরসি, টাইগারসহ আরও অন্যান্য পানীয়ের সোডিয়াম বাই কার্বনেট রক্তচাপ বাড়ায়। উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের জন্য এগুলো খুব মারাত্মক ক্ষতির কারণ৷

https://mobile.facebook.com/www.hmhamid.com.bd/about?lst=100009431611415%3A100009431611415%3A1571327109&refid=17

তথ্য সূত্রঃ ওইকিপিডিয়া৷

এক সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ মাদরাসা শিক্ষক মাওলানা সাইফুল৷

এক সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ মাদরাসা শিক্ষক মাওলানা সাইফুল৷ 


সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ রয়েছেন রাজধানীর উত্তর বাড্ডা দারুল হুদা আল ইসলামিয়া মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা সাইফুল ইসলাম। তাঁর গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায়। পরিবারে দাবি, একটি গাড়িযোগে মাদরাসার সামনে থেকে তাকে তুলে নেয়া হয়েছে। তবে কে বা কারা তাঁকে তুলে নিয়ে গেছে সেটি এখোনো নিশ্চিত হতে পারেনি পরিবার।

নিখোঁজের ভাই আবীর মাসুস জানান, চলতি মাসে ৮ তারিখে মাদরাসার সামনে থেকে গাড়িযোগে তার ভাইকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পর থেকে তার আর কোন হদিস পাওয়া যায়নি। ভাইয়ের হদিস না মেলায় উৎকণ্ঠায় দিন পার করছেন তাঁরা। এ ঘটনায় তার বাবা মো. সিদ্দিক উল্লাহ বাড্ডা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। যে গাড়িতে করে তুলে নেওয়া হয় সেটির সম্ভাব্য নাম্বার ৫১-১১৩৩ অথবা ৫২-১১৩৩।
বাড্ডা থানা পুলিশ জানায়, এক মাদরাসা শিক্ষকের নিখোঁজের ঘটনায় জিডি করেছেন তার পরিবার। বিভিন্ন সূত্র ধরে তাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।

রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৯

জিঙ্গাসাবাদের পর ‘ছাড়া পেলেন’ মুফতি রিজওয়ান রফীকী সাহেব৷



জিঙ্গাসাবাদের পর ‘ছাড়া পেলেন’ মুফতি রিজওয়ান রফীকী সাহেব৷ 



বিতর্কিত সংগঠন হিযবুত তাওহীদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদানকারী বক্তা মুফতি রিজওয়ান রফিকী ছাড়া পেয়েছেন।আজ ১৩ অক্টোবর দুপুর ১ টার দিকে ডিবি কার্যালয় থেকে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে কোন প্রকার মামলা বা অভিযোগের বিষয়ে এখনো নিশ্চিত ভাবে কিছু জানা যায় নি।
এর আগে শুক্রবার গাজীপুর বোর্ড বাজার এলাকায় “মারকাজুন নূর গাজীপুর” থেকে ডিবি পরিচয় রাত ৯টার সময় তাকে তুলে নেন বলে আমাদেরকে জানিয়েছিলেন তার বড় ভাই মুফতি আব্দুল্লাহ সালেহী।
তবে আটকের পর থেকে পুলিশ বা ডিবি কার্যালয়ের পক্ষ থেকে কোন প্রকার বিবৃতি বা ক্লিয়ারেন্স পাওয়া যায়নি। তবে গতকাল নির্ভরযোগ্য সূত্রে আমরা জানতে পারি তিনি ডিবি হেফাজতে ছিলেন।
আজ তার শুভাকাঙ্খীদের প্রচেষ্টায় দুপুর ১ টার দিকে মুক্তি পান তিনি। কিছু জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুফতি রিজওয়ান রফিকী।
তিনি আরো বলেন, যারা আমার জন্য দোয়া করেছেন আমার পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছেন সকলের প্রতি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। বিশেষ করে প্রশাসন ও পুলিশ ভাইদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। তারা নিয়মিত আমার খোঁজখবর নিয়েছেন। সুবিধা-অসুবিধার কথা জানতে চেয়েছেন। এজন্য তাদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা।
‘আমার প্রতি কোন প্রকার অত্যাচার বা অশোভন মূলক আচরণ করেনি পুলিশ ভাইয়েরা। যথেষ্ট সম্মান মর্যাদা ও আন্তরিকতা দেখিয়েছেন।’ যোগ করেন মুফতি রিজওয়ান রফিকী।
তবে কি কারণে তাকে তুলে নেওয়া হলো এবং জিজ্ঞাসাবাদে তাকে কি ধরনের প্রশ্ন করা হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি।

শুক্রবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৯

কাশ্মীরে ২৭০০ গণকবর, লাশ আর লাশ!


ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে ২৭০০ গণকবরের খোঁজ পেয়েছে বলে দাবি করেছে ইন্টারন্যাশনাল পিপলস ট্রাইব্যুনাল অন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড জাস্টিস নামের একটি মানবাধিকার সংস্থা। 
শ্রীনগরের এক সংবাদ সম্মেলনে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে সংস্থাটি। এতে গণকবরে কমপক্ষে ২৯০০ লাশ রয়েছে দাবি করে এর স্বাধীন তদন্তের আহ্বান জানায় সংস্থাটি। 

২০০৯ সালের ৩ ডিসেম্বর ভারতের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু এ খবর প্রকাশ করে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দুই হাজার ৭০০ অজ্ঞাত, অশনাক্ত গণকবরে দুই হাজার ৯০০ মরদেহ রয়েছে। উত্তর কাশ্মীরের বান্দিপোরা, বারামুল্লা ও খোপওয়ারা জেলার ৫৫টি গ্রামে এসব কবর রয়েছে।

সংস্থাটির দাবি, ৮৭ দশমিক ৯ শতাংশ মরদেহ নামহীন। তারা এ ক্ষেত্রে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের হস্তক্ষেপ দাবি করে।

বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০১৯

ঘরের শ্রেষ্ট সন্তান আসছে ঘরে৷

ঘরের শ্রেষ্ট সন্তান আসছে ঘরে৷

দেশে ফিরলেন দেশের রত্ন
দেশবাসী কি করবেন যত্ন?

চট্টলার ফটিকছড়ির প্রাচীন তম ইসলামী বিদ্যাপিঠ, জামিয়া ইসলামিয়া আজীজুল উলুম বাবুনগর" যুগে যুগে এমন কিছু ক্ষনজন্মা যোগ্য আলেম জন্ম দিয়েছে যারা  শুধু দেশের জন্য নয় বরং মুসলিম বিশ্বের জন্য গর্ব হিসেবে পরিচয় লাভ করেন। তাঁদের মধ্যে একজন বিজ্ঞ আলেম হলেন "আল্লামা শায়খ হারুন আজীজী নদভী" (মঃজিঃ)।

আজীজুল উলুম বাবুনগর হতে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) ও হাদীসের উচ্চ শিক্ষা কোর্স সমাপ্ত করেন "আজীজী"এবং ভারতের নদওয়াতুল উলামা হতে আরবী সাহিত্যে উচ্চ ডিগ্রী লাভ করায় নদভী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।

তিনি যুগশ্রেষ্ঠ শায়খুল হাদীস হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ'র মহাসচিব আমার প্রিয় শায়খ ও মুর্শিদ,আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর হাতে গড়া আদর্শ ছাত্র।

তিনি হাফেজে কুরআন, হাদীস বিশারদ, আরবী প্রভাষক, লিখক ও গবেষক, বাহরাইনের দীর্ঘ দিনের খতীব ও আওক্বাফের পরীক্ষক, দায়ী।
এক কথায় তিনি  একজন আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার।

তখনকার সময় তিনি ভারত থেকে ডিগ্রি নিয়ে দেশে ফিরলে বিভিন্ন বড় বড় মাদরাসা নিয়োগ দিতে চাইলেও নিজ শিক্ষকগণের নির্দেশনায় জামিয়া বাবুনগরে সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত হন।

শুরু থেকেই তিনি হাদীসের উচ্চ শিক্ষা কোর্সে পাঠদানের দায়িত্ব পেয়ে ধন্য হন।

পরে বাহরাইনে ইমাম হিসেবে যাওয়ার পর খতীব সহ গুরুত্বপূর্ন পদে প্রায় ২২বছর খেদমত করে দেশ ও জাতির জন্য সুনাম সু- খ্যাতি কুড়িয়ে আনতে সক্ষম হন।

যা আমাদের দেশের জন্য বড় একটা অর্জন।

এবং হযরতের নিজ গ্রাম কক্সবাজার, রামু, গর্জনিয়ার বড়বিলে একটি দ্বীনের বাতি যা আল্লামা হারুন আজিজি দাঃ বাঃ এর মরহুম পিতা নজির আহমাদ (র.) এর হাতে গড়া বড়বিল এমদাদিয়া আজিজুল উলুম মাদ্রাসা ও হেফজখানা এবং এতিমখানার নিবেদিত প্রাণ হিসেবে খেদমত করে আসছেন৷

পাশাপাশি আল-নজির ফাউন্ডেশন নামে গরিব দূঃখি মানুষের জন্য একটি ফান্ড নিয়ে সর্বদা তাদের পাশে থেকেছেন, আশা করি ভবিস্যৎ সময়েও এসমস্ত দ্বীনি কর্মে কোন ঘাটতি হবে না, ইনশাআল্লহ্৷

কিন্তু বাহরাইনে একজন বাংলাদেশীর অপ্রীতিকর ঘটনার জেরে অন্যান্য ইমাম- খতীব এর মতো এই মহান রত্নকেও আজ বাহরাইন হারিয়েছে এবং দেশে ফিরতে হয়েছে।
আশা করছি জাতি এই রত্নকে যত্ন করতে সক্ষম হবেন।

আমি আমার প্রিয় মামার আরো উজ্জল ভবিষ্যত কামনা করছি।
আল্লাহ সকলের সহায় হোন,আমীন।

এইচ এম হামিদুর রহমান, বাইশারী৷

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট গুলো দেখুন, আর মন দিয়ে পড়ুন৷ আমার জানা মতে ক্ষতি হবেনা আপনার৷ ইশা-আল্ল-হ৷

বাংলাদেশে হাবশী শাসক

আমাদের এই দেশ একসময় সুদূর আফ্রিকা থেকে আগত হাবশীদের দ্বারা শাসিত হয়েছে। আমাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে হাবশী কারা? 'হাবশা' বলতে মূলত ইথ...

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ দেখুন