জনপ্রিয় পোস্টসমূহ দেখুন

মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬

৬য়ে ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ দিবস৷

মনে আছে কি?????
আজ ৬য়ে ডিসেম্বর,
ঐতিহাসিক বাবরী মসজিদ দিবস.....................????
১৯৯২সালের আজকের এই দিনে একদল হিংস্র হিন্দুত্ববাদী পশুর দল বাবরী মসজিদকে  ভেঙ্গে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়! তার নেতৃত্ব দানকারী  বলবৎ সিং (আমের সিং) বর্তমানে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে দ্বীনের দায়ী। এবং অনেক নতুন মসজিদ এর  নির্মাতা। মহান রাব্বুল আলামীমের কাছে এই প্রার্থনায় রইল যেন সবাইকে দ্বীনের জন্য কবুল করে হেদায়েত দান করেন........৷
সাথে সাথে জেনে নিন,
বাবরি মসজিদ নিয়ে,
আরেক মালাউনের কূরুচি মন্তব্য৷
@[1388622511453920:]
সুব্রমনিয়াম স্বামীর
মসজিদ নিয়ে বিতর্কিত
মন্তব্যে বিজেপিতে
মতবিরোধ, অসমে
প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
অসমের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ বিজেপি নেতা
সুব্রমনিয়াম স্বামীকে সে রাজ্যে প্রবেশ
করতে বাধা দেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
মসজিদ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে নানা মহল
থেকে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার পর এ হুঁশিয়ারি
দিলেন তরুণ গগৈ।
সম্প্রতি অসমে এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে
বিজেপি নেতা সুব্রমনিয়াম স্বামী বলেন,
‘অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ হবেই।’ তিনি মন্তব্য
করেন, ‘বাবরী মসজিদ ভেঙে ফেলে কেউ
অন্যায় করেনি। মন্দির ভাঙা অন্যায়, কেননা মন্দিরে
ঈশ্বর থাকেন। কিন্তু মসজিদ কোনো ধর্মীয়
স্থানই নয়, উপাসনাস্থল মাত্র। নামাজ পড়ার বিল্ডিং। গির্জাও
তেমনই।’
শনিবার কাজিরাঙ্গা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠান
শেষে সাংবাদিকদের জানান, ‘মসজিদ ভাঙতে
কোনো বাঁধা নেই। সৌদি আরবে সড়ক নির্মাণের
জন্য মসজিদকেও ভেঙে ফেলা হয়েছে এ
রকম নজির রয়েছে। যদি কেউ আমার সঙ্গে
একমত না হন, তাহলে তার সঙ্গে বিতর্কে যেতে
রাজি।’
সুব্রমনিয়াম স্বামীর এমন বিতর্কিত মন্তব্যে বিপাকে
পড়েছে বিজেপি। দলের মধ্যে তার বক্তব্য
নিয়ে বিব্রত হয়েছেন নেতারা। এ নিয়ে
বিজেপি’তে তীব্র মতবিরোধও প্রকাশ্যে এসে
পড়েছে।
বিজেপি’র সর্বভারতীয় মুখপাত্র নলিন কোহলি
বলেছেন, ‘কোনো ব্যক্তির ধর্মীয় বিশ্বাস
এবং উপাসনাস্থল নিয়ে সকলের শ্রদ্ধাবোধ থাকা
উচিত।’
এদিকে, অসমের বিজেপি প্রেসিডেন্টকে
কার্যত ‘অশিক্ষিত’ এবং ‘রাজনীতির জ্ঞান শূন্য’ বলে
মন্তব্য করায় বেজায় চটেছেন সিদ্ধার্থ ভট্টাচার্য।
সুব্রমনিয়াম স্বামী মন্তব্য করেন, ‘দেশবাসীর
একাংশ এখনো অশিক্ষিত। এদের অনেকেই
স্বাক্ষর হলেও এরা জ্ঞান শূন্য। বিজেপি’র রাজ্য
প্রেসিডেন্ট সিদ্ধার্থ ভট্টাচার্যও অশিক্ষিত-রাজনৈতিক
জ্ঞানশূন্য।’ সিদ্ধার্থ দিল্লি গেলে তাকে পাঠদান
করতে পারেন বলেও জানিয়েছেন স্বামী।
সুব্রমনিয়াম স্বামীর পাল্টা আঘাত হেনে সুব্রত
ভট্টাচার্য মন্তব্য করেছেন, ‘সুব্রমনিয়াম স্বামী
একজন ধর্মান্ধ।’ তিনি বলেন, স্বামীর এ ধরণের
মন্তব্যে দলের ক্ষতি হচ্ছে। তিনি বিষয়টি
কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সামনে তুলে ধরবেন
বলেও জানিয়েছেন।
সিদ্ধার্থ ভট্টাচার্য জানান, ‘আগামী ১৮ থেকে ২০
মার্চ দিল্লীতে দলের সর্বভারতীয়
প্রেসিডেন্ট অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক হবে।
সেখানে স্বামীর মন্তব্যের যাবতীয় নথিপত্র
তুলে দেব। তিনি অসমে এসে বারবার যেভাবে
বিজেপিকে অস্বস্তিতে ফেলছেন তাতে দলের
ক্ষতি হচ্ছে।’
তাকে সুব্রমনিয়াম স্বামী ‘অশিক্ষিত’ বলে কটাক্ষ
করার জবাবে সিদ্ধার্থ ভট্টাচার্য জানান, ‘স্বামীর কাছ
থেকে হিংসা, বিদ্বেষ, ধর্মান্ধতার শিক্ষা গ্রহণ
করতে চাই না আমি। এজন্য কেউ যদি আমাকে
অশিক্ষিত বলে, তাহলে আমি অশিক্ষিত হয়ে
থাকতেই খুশি হব।’
সুব্রমনিয়াম স্বামীর মন্তব্য সম্পর্কে রাজ্য
বিজেপি প্রেসিডেন্ট সিদ্ধার্থ ভট্টাচার্য বলেছেন,
‘সুব্রমনিয়াম স্বামীর এই মন্তব্য একান্তই ব্যক্তিগত।
বিজেপি’র নীতির সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক
নেই।’
এদিকে, বিজেপি নেতা সুব্রমনিয়াম স্বামীর এ
ধরণের বিতর্কিত মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন,
‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের
মহাসচিব মাওলানা নিজামুদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের
দেশে ৮০০ বছর ধরে ইসলামী হুকুমত ছিল, কিন্তু
কোনো বাদশাই মসজিদ ভাঙেননি।’
স্বামীর দেয়া সৌদি আরবের উদাহরণ প্রসঙ্গে তিনি
বলেন, ‘সৌদি আরব তাদের নিয়মে চলে। স্বামী যদি
তাদের সঙ্গে একমত হতে চান তাহলে সৌদি
আরবের নিয়ম এখানে চালু করুন। সেখানে চুরি বা
অন্যান্য অপরাধে হাত কাটা এমনকি মুণ্ডচ্ছেদ করা
হয়। আসলে সরকারের ব্যর্থতা চাঁপা দিতে স্বামী এ
ধরণের মন্তব্য করেছেন।’
অলইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডের মুখপাত্র
মাওলানা ইয়াসুব আব্বাস বলেছেন, ‘মসজিদ কোনো
সাধারণ ইমারত নয়, বরং তা আল্লাহর ঘর। কোনো
অবস্থাতেই তা ভেঙে ফেলা যায় না।’ তিনি আরো
বলেন, ‘সৌদি আরব দুনিয়ার জন্য উদাহরণ নয়।’
বিশ্ববিখ্যাত ইসলামী রিসার্চ ইন্সটিটিউট শিবলি
একাডেমীর উপপ্রধান মাওলানা উমর আল সিদ্দিক
বলেন, ‘যেখানে মসজিদ নির্মাণ করা হয়, সেখানে
কেয়ামত পর্যন্ত মসজিদই থাকে।’-আইআরআইবি।

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট গুলো দেখুন, আর মন দিয়ে পড়ুন৷ আমার জানা মতে ক্ষতি হবেনা আপনার৷ ইশা-আল্ল-হ৷

বাংলাদেশে হাবশী শাসক

আমাদের এই দেশ একসময় সুদূর আফ্রিকা থেকে আগত হাবশীদের দ্বারা শাসিত হয়েছে। আমাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে হাবশী কারা? 'হাবশা' বলতে মূলত ইথ...

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ দেখুন