জনপ্রিয় পোস্টসমূহ দেখুন

জালাতন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
জালাতন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৬

হেদায়াত হবে কবে????

৩০/জুলাই/২০১৫ এর............
গণজাগরণ মঞ্চের একাংশের মুখপাত্র ইমরান এইচ
সরকার সঠিক পরিচয় জানতে চেয়েছেন রাষ্ট্রের
সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ৷ 

সুপ্রিম কোর্ট
ইমরান সম্পর্কে বিস্তারিত
তথ্য চান বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন অ্যাটর্নি
জেনারেল মাহবুবে আলম।
ইমরান এইচ সরকার কে কোথায় তার ঠিকানা তা নিয়ে
বাংলাদেশের জনপ্রিয় নিউজ “দিনকাল” একটি
প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তার হুবহু নিন্মে তুলে
ধরা হল।”প্র্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার
নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগের
বেঞ্চ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর
মৃত্যুদণ্ড বহালের আদেশ দিয়ে রায় ঘোষণার
পরপরই অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের
কাছে ইমরান এর ব্যক্তিগত তথ্যসহ বিস্তারিত
জীবনবৃত্তান্ত ও ঠিকানা জানতে চান।এ্যাটর্নি
জেনারেল মাহবুবে আলমকে এ বিষয়ে আদেশ
দিয়ে আদালত বলেন, আপনি ইমরান এইচ সরকারের
বিষয়ে সব কিছু আদালতে জমা দেবেন। কেন
ইমরান এইচ সরকারের জীবনবৃত্তান্ত জমা দিতে
হবে তা এ্যাটর্নি জেনারেল জানতে চাইলে
আদালত বলেন, তিনি বিভিন্ন রায়ের আগে ও পরে
রায় নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তাই তার
জীবনবৃত্তান্ত জানতে চাওয়া হয়েছে।
প্র্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার
নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগের
বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন- বিচারপতি নাজমুন
আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও
বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
উল্লেখ্য,
ইমরান এর গ্রামের বাড়ি কুড়িগ্রাম জেলার
রাজীবপুর উপজেলার বালিয়ামারী বাজারপাড়া গ্রামের
এলাকাবাসীরা জানান, এমরানের দাদা খয়ের উদ্দিন
ছিলেন একজন চিহ্নিত রাজাকার। মুক্তিযোদ্ধারা
একাত্তর সালেই রাজাকার খয়ের উদ্দিনকে
বিএসএফের সহযোগিতায় হত্যা করে।
খয়ের উদ্দিন সম্পর্কে রাজীবপুর উপজেলা
আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদের
কমান্ডার আবদুল হাই সরকার জানান, ইমরানের দাদা
খয়ের উদ্দিন কোনোদিনই মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন
না। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাকে বিএসএফের
সহযোগিতায় মুক্তিযোদ্ধারা হত্যা করে।
এলাকাবাসী ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সূত্র
জানায়, ইমরানের বাবা আবদুল মতিন সরকারও ছিলেন
তার দাদার অনুসারী। দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার পর
জীবন বাঁচাতে মতিন সরকার প্রথমে সিপিবি এবং
পরে সুযোগমত ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগে
আশ্রয় নেন।
স্বাধীনতার পর ঢাকায় থাকা তার আত্মীয়স্বজন ডা.
ইমরানের পরিবারকে শহীদ পরিবার বানিয়ে সরকার
থেকে একটি বাড়ি বরাদ্দ নেয়। পরে বিষয়টি ভুয়া
বলে জানাজানি হয়ে গেলে বাড়িরটির বরাদ্দ বাতিল
হয় বলে জানা যায়।
আলেমদেরকে কেমন করে হেও করে, 
তাও একটু জেনে নিন??? 
এই ছবি থেকে.... 


এটি কি সাম্প্রদায়িকতা নয়?
এদেশে হিন্দু -মুসলিম দাঙ্গা লাগানোর জন্য,
আলেমদের উপর কেন মিত্যাচার করছে ??
কোন প্রমাণ আছে কি, মোল্লারা
মন্দিরের মূর্তি চুরি করছে?
কুথ্যেকে , এই সব উসকানি মূলক
পোষ্ট করার সাহস পাই?
মূর্তি চুরি করছে কারা - দোষ দেওয়া হচ্ছে
কাদের?

নিজেকে আংশিক বুঝার রাস্তা পায়, এই ঘঠনায়৷ মিলিয়নিয়ার রাজিহির জীবনের একটি ছোট্ট ঘটনা

নিজেকে কিছুটা বুজার রাস্তা পায়, এই ঘঠনায়৷
মিলিয়নিয়ার রাজিহির জীবনের একটি ছোট্ট ঘটনা৷ 


HM HAMID বাইশারী.............. 
ছবিতে যে শুভ্র শশ্রুর লোকটিকে দেখা যাচ্ছে তার নাম রাজিহি। এক বিরাট ধনকুবের। সৌদির বাসিন্দা। তিনি তাঁর জীবনের একটি গল্প বলছেন-
:
আমি ছিলাম নিতান্ত অসহায় গরিব। এতোটাই গরিব ছিলাম যে, একবার মাদ্রাসা থেকে একটি শিক্ষাসফরের ব্যবস্থা করা হল। ভ্রমণের জন্য জনপ্রতি মাত্র একরিয়াল করে ধার্য করা হয়েছিল। আমার কাছে অর্ধ রিয়ালও ছিল না। পরিবারের কাছে গিয়ে খুব কান্নাকাটি করলাম। কিন্তু পরিবার থেকেও এক রিয়ালের ব্যবস্থা হলো না। কারণ, পরিবার তখন ছিল নিঃস্ব রিক্ত।
:
শিক্ষা সফরের একদিন পূর্বে একজন দয়াদ্র ফিলিস্তীনী উস্তায আমাকে একটি রিয়াল দিলেন। আমি তো পরমানন্দে শিক্ষা সফরে শরিক হয়ে গেলাম। ঐ রিয়ালটা পাবার পর থেকে নিয়ে প্রায় দুমাস পর্যন্ত আমার মনে আনন্দের জোয়ার ছিল।
:
এর অনেকদিন পর যখন আমি পরিণত হলাম। জীবনে এলো অনেক সুখ সমৃদ্ধি। আল্লাহ তাআলা আমাকে অঢেল দান করলেন তখন একদিন সেই দয়ালু শিক্ষকের কথা মনে পড়ল।
ভাবলাম, উস্তাদজি কি আমাকে টাকাটা সদকা করেছিলেন না ঋণ দিয়েছিলেন।
সে সময় আনন্দের আতিশয্যে কিছুই জিজ্ঞেস করার সুযোগ হয়নি৷
:
কিন্তু এখন দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম। দ্রুত সেই মাদ্রাসায় গেলাম। সেই ফিলিস্তীনী উস্তাযের কথা জিজ্ঞেস করলাম। ছাত্ররা আমাকে উস্তাযের কাছে নিয়ে গেল।
:
দেখলাম উস্তাদজির অবস্থা সংকটাপন্ন। আজ তিনি বড় অসহায়। চাকরির মেয়াদ শেষ হয়েছে বহুদিন। এখন কপর্দকহীন তিনি। আমি আমার পরিচয় দিয়ে বললাম, উস্তাদজি! আমি আপনার কাছে অনেক বড় ঋণী।
বললেন, সত্যি! আমি কি সত্যিই কারো কাছে অর্থ পাই! যেন বিশ্বাস করতে চাচ্ছেন না তিনি।
:
বললাম, আপনার কি মনে পড়ে আজ থেকে এতো বছর পূর্বে একজন ছাত্রকে একটি রিয়াল দিয়েছিলেন?
প্রথম প্রথম মনে করতে কষ্ট হচ্ছিল তাঁর। একথা ওকথার পর মনে করতে পারলেন। তখন জিজ্ঞেস করলেন, আচ্ছা! তুমি কি আমার ঋণ পরিশোধ করতে চাচ্ছ?
বললাম, জী উস্তাদজী!
:
এ বলে শ্রদ্ধেয় উস্তাযকে গাড়িতে উঠালাম। নিয়ে এলাম একটি সুন্দর বাগানবাড়ির ভেতর। বললাম, উস্তাদজী! এই হলো আপনার ঋণ পরিশোধ। এই বাড়ি ও গাড়ি আপনার।
:
উস্তাদজী যারপরনাই আপ্লুত ও বিস্মিত হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, মাত্র এক রিয়ালের বিনিময়ে এতো বড় বাড়ি! এতো দামি গাড়ি! কী করে সম্ভব!!
বললাম, উস্তাদজী! আপনি আমাকে যে অর্থ দিয়েছিলেন তা এর থেকেও অনেক বেশি ছিল। সেই আনন্দ এখনো আমার হৃদয়ে অনুভব করি৷
))
এরপর শায়খ রাজিহি বলেন, মানুষের কষ্ট লাঘব করুন, তাকে খুশী করুন। প্রতিদান আল্লাহ দিবেন।
::
মিলিয়নিয়ার রাজিহি কে চেনেন?
}}
তিনি হলেন সেই ব্যক্তি দুনিয়ার বুকে সবচেয়ে বড় খেজুর বাগান তাঁর। 

এই বাগানে দুই লক্ষাধিক খেজুর গাছ রয়েছে। এর চেয়েও বড় বিষয় হলো শায়খ রাজিহী তাঁর গোটা খেজুর বাগানটিই ওয়াকফ করে দিয়েছে আল্লাহর রাহে। এই বাগান থেকে উৎপন্ন খেজুর বিভিন্ন কল্যাণমূলক কাজে বণ্টন করা হয়। আর পবিত্র রমজান মাসে হারামাইন শারিফাইনে সারামাস ইফতারের জন্য যত খেজুর লাগে সব এই বাগান থেকেই বিনামূল্যে প্রদান করা হয়৷

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট গুলো দেখুন, আর মন দিয়ে পড়ুন৷ আমার জানা মতে ক্ষতি হবেনা আপনার৷ ইশা-আল্ল-হ৷

বাংলাদেশে হাবশী শাসক

আমাদের এই দেশ একসময় সুদূর আফ্রিকা থেকে আগত হাবশীদের দ্বারা শাসিত হয়েছে। আমাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে হাবশী কারা? 'হাবশা' বলতে মূলত ইথ...

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ দেখুন